Showing posts with label Digital Marketing. Show all posts
Showing posts with label Digital Marketing. Show all posts

outsourcing এ আপনি কি নতুন? তাহলে এই আর্টিকেলটা পড়ুন। আশা করি উপকৃত হবেন।

অনলাইনে নতুনদের কাজ পাওয়া বা না পাওয়া নিয়ে কিছু আলোচনা:

বাংলাদেশের অনেকেই আছে upwork,  freelancer. fiverr. 99desing এরকম মারকেটপ্লেস থেকে খুব ভালো কাজ পায় আবার অনেকেই অনেকদিন থেকেও কোন কাজ পায়না তার বেশকিছু কারন আছে, একজন freelancer বেশকিছু কারন উল্ল্যেখ করেছেন তা হলো

bangla-today99
banglatoday-upwork


১। প্রফাইল সিলেকশন
 একটা মানুষ আরেকটা মানুষের প্রতি প্রথম দেখাতে কিভাবে আকৃষ্ট হয়? অবশ্যই তার চেহারা দেখে। আরো আকৃষ্ট হয় যখন তার সাথে কথোপকথন হয় এবং মনের মিল পাওয়া যায়। ঠিক তেমনি ক্লাইন্ট আপনার প্রতি আকৃষ্ট হবে প্রথম লুকেই যখন আপনার প্রোফাইল দেখবে। তাই এমন করে প্রোফাইল সাজানো উচিত (Including an attractive profile photo) যাতে প্রথম দেখাতেই ক্লাইন্ট আপনার প্রেমে পড়ে যায়।
বাস্তব অভিজ্ঞতা (ডিরেক্ট ইনভাইটেশন):


- “Hi Nipu, I reviewed your profile and like it. You are perfect for my project”
- “Hi Nipu, Your skill set and portfolios are awesome. I believe that you will be the best contract for my project. Willing to hire you. Are you interested?
- “Hi Nipu, You are a smart Guy. I like you. What is your rate if we hire you for 6 months or so?”


এখানে দেখতেই পাচ্ছেন ক্লাইন্টরা প্রথমেই আমার লুক দেখে আকৃষ্ট হয়েছেন এবং আমার প্রোফাইল চেক করে আমাকে ইনভাইটেশন সহ প্রাইভেট মেসেজ ও করেছেন। তাহলে এই কথায় উপনীত হওয়া গেল যে, সর্বপ্রথম একটি প্রোফেশনাল প্রোফাইল তৈরি করুন। তবে হ্যাঁ কারো প্রোফাইল কপি করবেন না। তাহলে আপনারই ক্ষতি। আর প্রফেশনাল প্রোফাইল কিভাবে তৈরি করবেন তার জন্য গুগল, ইউটিউব আছে। একটু সময় নিয়ে প্রাকটিস করুন। আশা করি নিজেই বুঝে যাবেন। এর পরেও যদি কোন সমস্যা থাকে তাহলে অভিজ্ঞদের সাহায্য নিন।
bangla-today
banglatoday-outsourcing

২। দক্ষতা অনুযায়ী category selection  


 প্রফেশনাল প্রোফাইল তৈরি হয়ে গেলে জবে অ্যাপ্লাই করা শুরু করতে পারেন। কিন্তু অনেকেই আছেন অ্যাপ্লাই করেই যাচ্ছেন কিন্তু কাজ পাচ্ছেন না। মুদির দোকানে আমরা কেউ ইলেকট্রিক্যাল সামগ্রী কিনতে যাই না, কাঁচা বাজারে কেউ মিষ্টি কিনতে যাই না, হার্ডওয়্যার এর দোকানে কেউ ফলমূল কিনতে যাই না। তেমনি একজন ক্লাইন্টও কখনও গ্রাফিক্স ডিজাইনারকে ওয়েব ডিজাইনের কাজ দিবেন না। ভুল ক্যাটাগরিতে অ্যাপ্লাই করলে কাজ কিভাবে পাবেন? আপনার নিজের ক্যাটাগরি এবং স্কিল সেটের উপর ভিত্তি করে যথাযথ জবে অ্যাপ্লাই করুন।

৩। standard cover latter 


এইবার আসুন কভার লেটারে। অনেকেই প্রতিদিন কভার লেটার নিয়ে অনেক প্রশ্ন করেন। আমার ব্যক্তিগত মতামত হলো কভার লেটার তেমন গুরুত্বপূর্ণ কিছু না কিছু বিশেষ ক্ষেত্র ছাড়া। আর কভার লেটার লেখার কোন পারফেক্ট নিয়ম নেই। কভার লেটার এক এক জন এক এক রকম ভাবে লেখে। আর এটাই স্বাভাবিক। তবে হ্যা একদম নতুন হলে কভার লেটার অনেকটাই প্রভাব ফেলে নতুন কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে। আসুন জেনে নেই কভার লেটার কিভাবে লিখবেন:
প্রথমে ক্লাইন্ট কি বুঝাতে চেয়েছেন বা তার চাহিদা টা ঠিক কি সেটা আপনাকে বুঝতে হবে। যদি বুঝতে পারেন তখন সেই ভাবে কভার লেটার লিখবেন। যেমন হতে পারে আপনি এই কাজটি কিভাবে করবেন তার একটি প্লান ক্লাইন্টকে সুন্দর করে বুঝিয়ে লিখবেন। আপনি ক্লাইন্টের চাহিদা বুঝতে পেরেছেন এটা যেন ক্লাইন্ট আপনার কভার লেটার পড়ে বুঝতে পারে। “I am do it well. I am good worker. I am do good job. You are trust my experience”. এমন ভাবে লিখলে ক্লাইন্ট আপনাকে তো ভালো, আপনার নামের সাথে মিল আছে এমন কাউকেই হায়ার করবে না। দয়া করে আগে ইংলিশ টা ভাল করে আয়ত্ত্ব করুন।

  •  ক্লাইন্ট অনেক সময় জব ডিসক্রিপশনে অনেক প্রশ্ন করেন। তার যথাযথ উত্তর কভার লেটারে দিতে হবে এবং যদি মন বলে অথবা ওই জবে যদি ক্লাইন্ট কোন মিসটেক করে থাকে, তাহলে কভার লেটারের মধ্যে ক্লাইন্টকেও প্রশ্ন করতে পারেন, এবং অবশ্যই সেটা গঠনমূলক হতে হবে, যেটাকে ক্লাইন্ট খুব গুরুত্ব দিবে। যেমন: “Hey, I just spotted that you did not provide any deadline for this job. Did you fix a deadline for this project? If so, please describe.” অথবা “Can you please explain the ................. part again? I think you did a mistake on it.” ইত্যাদি ইত্যাদি। এধরনের প্রশ্ন করলে ক্লাইন্ট আপনাকে স্মার্ট মনে করবে। যা খুবই পজিটিভ। তবে যদি সাজিয়ে মার্জিত ভাষায় লিখতে না পারেন তাহলে হিতে বিপরীতও হতে পারে। ক্লাইন্ট ভাবতে পারে আপনি বেশি বুঝেন, ওভারস্মার্ট। তাই সাবধান।

আসল কথা হলো অল্প কথায় কভার লেটার লিখতে হবে যাতে ক্লাইন্ট ওই কভার লেটারে খুবই আকৃষ্ট/ইন্টারেস্টেড হয়। ক্লাইন্ট যখনই দেখবে আপনি সবার থেকে আলাদা এবং সৃজনশীল ঠিক তখনই আপনাকে হায়ার করবে। কভার লেটারের মূল কথা হলো আপনার কাজ চাওয়ার আগ্রহটা অল্প কিছু কথার মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলুন যাতে ক্লাইন্ট আপনার প্রোফাইল বার বার চেক করার আগ্রহ জেগে ওঠে এবং সবকিছু দেখার পর যাতে আপনার উপর ক্রাশ খায়।

অনেকেই আছেন বিড করার ২-৩ দিনের মধ্যে কোনো রেসপন্স না পেলে বিড উইথড্র করে দেন। আমার নিজস্ব মতামত হলো, এর কোনো দরকার নেই। কারণ ওই ক্লাইন্ট ৭ দিন পরেও রেসপন্স দিতে পারে। কারন ক্লাইন্ট আমাদের থেকেও ব্যস্ত মানুষ। তাই অপেক্ষা করতে হবে। কথায় বলে সবুরে মেওয়া ফলে। উদাহরণ: আমি অনেক জবে অ্যাপ্লাই করার ১৫ দিন পর রেসপন্স পেয়েছি। বর্তমানে যে জবটি করছি তার রেসপন্স পেয়েছিলাম ২৫ দিন পর।
bangla-today99
outssourching

৪। conversation and relationship 

 ক্লাইন্ট আপনার প্রোফাইল এবং কভার লেটার দেখার পর রেন্সপন্স দিলেই কিন্তু কাজ পেয়ে যাবেন না। তারপরও আরো একটা স্টেপ বাদ থেকে যায়, সেটা হলো ইন্টারভিও বা কথোপকথন। সেটা হতে পারে টেক্সট চ্যাটিং বা অডিও/ভিডিও চ্যাটিং। যেভাবেই হোক না কেন ক্লাইন্টের সাথে প্রফেশনাল ব্যবহার করবেন। প্রথমেই খুব ফ্রি হতে যাবেন না এবং খুব লাজুক হলেও চলবে না। জাস্ট নিউট্রালে থাকবেন। ক্লাইন্ট যদি কিছু জিজ্ঞেস করে তার যথাযথ উত্তর দিন। যদি কোন স্যাম্পল চায়, যত তারাতারি সম্ভব দিয়ে দিন। ডেডলাইন সম্পর্কে এবং কাজের সম্পুর্ন প্রক্রিয়া তখনই আলোচনা করে নিন। খেয়াল রাখবেন আপনার প্রতিটি বাক্যই যেন ক্লাইন্টের কাছে খুব ভালো লাগে। এবং এক টা সময় দেখবেন ক্লাইন্ট টেক্সট এর সাথে সাথে কিছু কিছু স্টিকার অথবা ইমো সেন্ড করছে। তখন বুঝবেন আপনার প্রতি ক্লাইন্ট ফিদা।

৫। ধৈর্য নিয়ে কাজ করে যাওয়া

 হায়ার হয়ে গেলে যথাযথ ভাবে এবং যথাসময়ে কাজ কমপ্লিট করে জমা দিন। এমন ভাবে কাজটি করুন যেন ক্লাইন্ট ভুল খুজতে গিয়ে ভুল না পেয়ে যেন হাল ছেড়ে দেয় এবং আপনার প্রতি এতটাই খুশি হয় যেন, যে রেটে আপনাকে হায়ার করেছে তার ডাবল পেমেন্ট করে বসেছে। উদাহরণ: আমার ক্ষেত্রে অনেকবার হয়েছে।

ক্লাইন্টকে এমনভাবে ম্যানেজ করুন এবং এমন ভাবে সার্ভিস দিন যাতে ওই ক্লাইন্ট আপনাকে ছেড়ে আর না যেতে পারে। আপনি তার কাজ না করলেও যেন ওই ক্লাইন্ট আপনাকে সব সময়ই খুব মিস করে। একটা ক্লাইন্ট পারমানেন্ট করা গেলে সাড়া বছর নতুন কাজ আসতেই থাকে। এটার মূল কারন হলো প্রতিদিনের এক্টিভিটি। এর কারনে প্রোফাইল র‌্যাংক বাড়ে এবং ইন্টারনাল সার্চে প্রোফাইল অনেকটাই এগিয়ে থাকে। যা নতুন নতুন ক্লাইন্টের চোখে পড়ে এবং নতুন কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যায়।
কমেন্ট করলে যে কোন সিনিয়ররাই তার রিপ্লাই দিতে পারেন। তাই যত খুশি কমেন্ট করুন, প্রশ্ন করুন, কিন্তু প্রশ্নগুলো যেন গঠন মূলক হয়, তা না হলে যথাযথ হেল্প পাবেন না।
শেষকথা:
Be attractive, Be Unique, Be responsible, Be professional – Otherwise you can't keep your position in this Platform.

ডিজিটাল মার্কেটিং কেন প্রয়োজন?

ডিজিটাল মার্কেটিং কি?


ডিজিটাল মার্কেটিং হল বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া যেমনঃ সোশ্যাল মিডিয়া, গুগল, ভিডিও, ইমেল ইত্যাদি ব্যবহার করে পণ্য বা ব্রান্ড প্রচার করার একটি পদ্ধতি। এই পদ্ধতি বিভিন্ন প্রচলিত পদ্ধতি থেকে আলাদা। এটি এমন একটি কার্যকরী পদ্ধতি যার মাধ্যমে আপনি আপনার কাস্টমার এর পছন্দ অপছন্দ, আপনার থেকে দূরে অবস্থিত ব্যক্তিকে কাস্টমার এ রুপান্তরিত করা, ব্যবসায় এর সাথে কাস্টমারদের একটি সম্পর্ক তৈরি ইত্যাদি সম্ভব। ডিজিটাল মার্কেটিং করা হয় কয়েকটি মাধ্যমে যেমনঃ সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং, ইমেল মার্কেটিং ইত্যাদি।

ইন্টারনেটের ব্যবহার সহজতর এবং সহজলভ্য হওয়ার কারণে সকল ব্যবসায়ের জন্যই ডিজিটাল মার্কেটিং করা সম্ভব ।

ডিজিটাল মার্কেটিং কেন প্রয়োজন?

অনেকের মাঝে একটি প্রশ্ন হয় যে আমরা পণ্য বা ব্যবসায়ের প্রচারের জন্য প্রচলিত মার্কেটিং পদ্ধতি ব্যবহার করি। আবার ডিজিটাল মার্কেটিং করা কেন প্রয়োজন?

আপনি ভেবে দেখুন আপনার প্রচলিত মার্কেটিং বলতে আসলে কি বুঝাচ্ছেন, পোস্টার/ব্যানার/লিফলেট/বিলবোর্ড/মাইকিং/দেয়াল লিখন/অফিস ভিজিট ইত্যাদি। এছাড়া আর কিছু উল্লেখ্যযোগ্য নয় বলে আমার মনে হয়। এবার ভেবে দেখুন, যতগুলো পদ্ধতি এর কথা লিখলাম, এদের কোন পদ্ধতি এর মধ্যে আপনি টার্গেট করে মার্কেটিং করতে পারবেন না, যেমন- শুধুমাত্র ছেলেদের জন্য বিজ্ঞাপন বা ২০-২৮ বছর এর বয়সীদের জন্য বিজ্ঞাপন ইত্যাদি। আবার আপনি ঢাকার উত্তরাতে থাকলে আপনার জন্য ধানমন্ডি পণ্য বিক্রয় করা কষ্টসাধ্য কারণ অনেক ক্রেতা তাদের কাছের দোকান থেকে পণ্য কিনতে চায়। 


এবার যদি আপনি টিভি বা রেডিও এর কথা ভাবেন, সেখানে বলতে হয় এই দুই পদ্ধতিতে বিজ্ঞাপন এর খরচ অনেক বেশি এবং সব ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে এখানে বিজ্ঞাপন দেয়া সম্ভব নয়। সুতরাং আপনি বুঝতেই পারছেন, প্রচলিত বিজ্ঞাপন এর সমস্যাগুলো কোথায়। কিন্তু ডিজিটাল মার্কেটিং পদ্ধতিতে আপনি অনলাইন এ আপনার দোকান খুলতে পারছেন, টার্গেট করে বিজ্ঞাপন দিতে পারছেন, দেশের যে কোন প্রান্তের মানুষকে কাস্টমার হিসেবে টার্গেট করে পণ্য বিক্রয় করতে পারছেন, আপনার কাস্টমারদের সাথে বন্ধুত্বসুলভ সম্পর্ক তৈরি করতে পারছেন এবং নতুন নতুন অফারগুলো খুব সহজেই তাদের জানিয়ে দিতে পারছেন। এছাড়া এখনতো মানুষজন টিভি কম দেখে, দেয়াল লিখন এ কম তাকায়, লিফলেট হাতে নিয়ে ফেলে দেয় কিন্তু অনেক সময় অনলাইনে কাটায়, সে ক্ষেত্রে একজন মার্কেটার হিসেবে আপনাকে অবশ্যই ডিজিটাল মার্কেটিং পদ্ধতি গ্রহন করা উচিত আপনার ব্যবসায় এর জন্য।


এই মার্কেটিং পদ্ধতির সবচেয়ে বড় যে সুবিধাটি রয়েছে তা হল কাস্টমার বা গ্রাহক যেকোন সময়, যেকোন স্থান থেকে আপনার পণ্য সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে পারে। সে জন্য নতুন নতুন কাস্টমার তৈরি হয়। এছাড়া এটি এমন একটি মার্কেটিং পদ্ধতি যার মাধ্যমে সকল ধরনের পণ্য বা সার্ভিস যেমনঃ বিনোদন, খেলা, শিক্ষা, পণ্য, ডিজিটাল পণ্য বিক্রয় করা যায়।

ডিজিটাল মার্কেটিং বিশেষ করে ছোট বা নতুন ব্যবসায়ের জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে কারণ এই মার্কেটিং এ খরচ অনেক কম।আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং করা জানেন তাহলে আপনি চাইলে কোন রকম ইনভেস্ট ছাড়াও আপনার পন্য মার্কেটিং করতে পারবেন। আবার যদি কিছু ইনভেস্ট করেন তাহলে খুব অল্প সময়ে অনেক ভালো ফলাফল নিয়ে আসতে পারবেন।
ডিজিটাল মার্কেটিং করা হয় প্রধানত ৪টি পদ্ধতিতে। প্রত্যেকটি পদ্ধতি বিভিন্ন দিক থেকে কাস্টমারদের টার্গেট করে বলে প্রতিটি মাধ্যমই অনেক জরুরী।

 Digital marketing এর জন্য আপনাকে Search engine optimization শেখাটাও অনেকাংশে জরুরী তাই SEO এর সকল টিপস এখানে